Showing posts with label Featured. Show all posts
Showing posts with label Featured. Show all posts

Thursday, 30 July 2020

নয়ন তারা(Madagascar perwinkles)

নয়ন তারা ফুলটির সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত।এর ৫টি পাপড়ি ও গোলাপী রঙের জন্য এ ফুল বেশি পরিচিত।তবে গোলাপী ছাড়াও সাদা রঙ-এর নয়ন তারা দেখা যায়।ফুলটি মূলত মাদাগাস্কার থেকে এসেছে। তবে আবহাওয়ার মিল থাকার বাংলাদেশ,ভারতে এর দেখা মিলে।অনেকেই বাগানের বেড়া হিসেবে ব্যবহার করা হয় তবে ছাদ অথবা বারান্দার শোভা বাড়াতে এর জুড়ি মেলা ভার।

নয়ন তারার উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

বারান্দায় এভাবেই ঝোলাতে পারেন নয়নতারা






কিভাবে  চারা রোপণ করবেনঃ 

বীজ অথবা কাটিং পদ্ধতিতেও এর চারা বানিয়ে লাগানো যায়। কম্পোস্টযুক্ত মাটি নিতে হবে অথবা বালু বা কোকো পিটযুক্ত মাটি নিতে পারেন। টবের উচ্চতা কমপক্ষে ১০ ইঞ্চি হলে ভালো।উপরে ১ ইঞ্চি খালি রাখতে হবে,টবের নিচে ইটের টুকরো রেখে গাছটি রোপণ করতে হবে।গাছটিকে কিছুটা রোদ এবং কিছুটা ছায়া পাওয়া যায় এমন জায়গার রাখতে হবে।বারান্দা হলে উত্তর অথবা দক্ষিণমূখী হলে ভালো হয়। গাছটিতে গরমকালে বেশী ফুল পাওয়া যায় তাই এই সময়  লাগানো ভালো।

যত্নঃ 

গাছটিকে নিয়মিত পানি দিতে হবে। তবে ড্রেনেজ ব্যবস্থা যেন থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।টবে নিচে পাথর যুক্ত প্লেট রাখা যেতে পারে যাতে মাটির আদ্রতা ধরে রাখে। বসন্তের ১৪দিন আগে লিকুইড সার ব্যবহার করতে পারেন।গাছের পাতা মাঝেমধ্যে হলুদ হয়ে যেতে পারে,এ জন্য দায়ী অতিরিক্ত পানি বা সার সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।মাঝেমধ্য ডাল কেটে দিতে হবে,নয়তো ডাল শক্ত হয়ে ভালো ফুল নাও ধরতে পারে।


Sunday, 19 July 2020

ফুলের নামটি আলোকনন্দা

ফুলের নামটি আলোকনন্দা,তবে এর আরো নাম রয়েছে অলোকনন্দা,ঘন্টাফুল,হড়কাকড়া,মাইকফুল,হলুদ ঘন্টি ।আমাদের দেশে অনেক ধরনের অলোকনন্দা দেখা যায়,কিন্তু এরা দেশী ফুল নয়।এর ইংরেজি নাম Allamanda yellow, Allamanda ,Yellow trumpet.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বাংলা নামকরণ করেছিলেন। বেশীরভাগ ফুল গুলো হলুদ ও সাদা রং -এর হয়ে থাকে। দেখতে ঘণ্টার মত।মেক্সিকো থেকে আর্জেনটিনা পর্যন্ত এর বিস্তৃতি রয়েছে।

ছাদে অথবা বারান্দায় অনেকেই এই ফুল লাগিয়ে থাকে। ফুল গুলো সাধারনত গ্রীষ্মকাল ও বসন্ত-এ ফোটে,তবে বর্ষাাতেও এই ফুল দেখা যায়। একবার ফুটলে অনেকদিন সতেজ থাকে।


বারান্দা হলে ডালটিকে এভাবে আলোতে বাইরে রেখে দিন 


মাটি তৈরীঃ 

একটি  টবে সেচ এর জন্য জায়গা রেখে পিট,কম্পোস্ট ও বালু সমপরিমাণ-এ দিয়ে মাটি তৈরী করতে হবে। একটি মাটির পাত্র/প্লেট নিয়ে তাতে পাথর ও পানি দিয়ে উপরে টবটি রাখলে টব এবং মাটির আর্দ্র্রতা ধরে রাখবে।

যত্নঃ

গাছে পর্যাাপ্ত আলো যেন পায় সে স্থানে রাখতে হবে,এছাড়া একবার পানি দেবার পর উপরের মাটি শুকিয়ে যাবার পরই পানি দিতে হবে।গাছে ছোট মাকড়শা বা সাদা মাছির উপদ্রব দেখা যায়,এজন্য নিম স্প্রে বা হরটিকালচারাল সোপ ব্যবহার করতে পারেন। প্র্রথমে পানি দিয়ে ধুয়ে এরপর ঔষুধ দিতে হবে।
গাছের ঝুলে পড়া ডালের জন্য শক্ত   বাঁশ    এর কঞ্চি ব্যবহার করতে পারেন।

লক্ষণীয়

  • আলকনন্দা ছায়া/ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না,এদের গরম আবহাওয়া পছন্দ।
  • লবণাক্ত মাটি এরা সহ্য  করতে পারেনা
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো ও বৃষ্টির পানি দরকার হয়।

Saturday, 18 July 2020

ঘৃতকুমারীর ব্যবহার

ঘৃতকুমারী(Aloe Vera) এর যেমন ঔষুধি গুণাগুন রয়েছে তেমনি রুপ পরিচর্যায় এর জনপ্রিয়তা রয়েছে।তবে এর কিছু অপকারিতাও আছে।অ্যালোভেরা কিভাবে লাগাবেন জানতে ক্লিক করুন
এখানে তুলে ধরা হলো-










হার্ট সুস্থ রাখতে

আপনার হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে অ্যালোভেরার জুস। অ্যালোভেরা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এটি ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণ করে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে।

    দাঁতের যত্নে

    অ্যালোভেরার জুস দাঁত এবং মাড়ির ব্যথা উপশম করে থাকে। দাঁতে কোন ইনফেকশন থাকলে তাও দূর করে দেয়। নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস খাওয়ার ফলে দাঁত ক্ষয় প্রতিরোধ করা সম্ভব।অ্যালোভেরায় আছে ভিটামিন-সি, যা মুখের জীবাণু দূর করে মাড়ি ফোলা, মাড়ি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করে। গবেষণাই দেখা গেছে যে, অ্যালোভেরার জেল মাউথ ওয়াশ এর বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।


    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃ্দ্ধিতে

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃ্দ্ধি করে অ্যালোভেরা।এছাড়া ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।আরথাইটিস-এর ব্যথ্যা কমাতেও এর ভুমিকা রয়েছে

      এন্টেস্পটিক হিসেবে ব্যবহার

      কোথায় পুড়ে,কেটে গেলে অ্যালোভেরার জেল আরাম দেয়,এবং পোড়া দাগ কমিয়ে দেয়।

        হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে 

        হজমশক্তি বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরা জুসের জুড়ি নেই। এটি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে। ডায়রিয়ার বিরুদ্ধেও অনেক ভাল কাজ করে।সুষম খাদ্যের পাশাপাশি নিয়মিত অ্যালোভেরার রস পান করেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হওয়া সম্ভব।

          ত্বকের যত্নে  

          ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। অ্যালোভেরার অ্যান্টি ইনফ্লামেনটরী উপাদান ত্বকের ইনফেকশন দূর করে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমিয়ে দেয়।শুষ্ক ত্বকের জন্য  Moisturizers হিসেবে ব্যবহার হয়।Anti-aging হিসেবে,ত্বক সুন্দর রাখতে এর ভুমিকা  অনেক।ক্লিঞ্জার হিসেবেও একে ব্যবহার করা হয়

            চুল সুন্দর করতে 

            অ্যালোভেরার গুনাগুন বলে শেষ করা যায় না, মাথায় খুশকি দূর করতে এর কোন তুলনা নেই। এমনকি ঝলমল চুলের জন্যেও অ্যালোভেরা অনেক উপকারী। নারিকেল তেলের সাথে এর ব্যবহারে চুলের গোড়া শক্ত ও মজবুত হয়।এবং অল্প কয়েকদিনেই চুল বৃ্দ্ধি পায়।

            তবে অ্যালোভেরা অনেকের জন্য সমস্যার কারণ। যাদের রসুন,পিঁয়াজে অ্যালার্জি তাদের অ্যালোভেরা ব্যবহার করা উচিত নয়।এছারা গর্ভবতী্ ও প্রসূতি মায়ের ব্যবহার না করাই ভালো।কোনো ঔষুধ সেবন করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অ্যালোভেরা খেতে হবে।

            ঘৃতকুমারী(Aloevera)

            আমরা অনেকেই ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার নাম সম্পর্কে জানি, অনেকেই শৌখিনতার পাশাপাশি রূপ পরিচর্যার কাজে ও ঔষুধী গাছ হিসেবে লাগিয়ে থাকেন।
            অ্যালোভেরার ব্যবহার জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে

            ঘৃতকুমারী/অ্যালোভেরার রস মাঝেমধ্যেই রাস্তায় বিক্রি করতে দেখা যায় কিন্তু এখন লকডাউনের কারণে অনেকই বাইরে যেতে পারছে না,তাই ঘরে বারান্দা অথবা ছাদেই লাগিয়ে ফেলুন এই গাছ ।

            বারান্দার শোভা বাড়াবে অ্যালোভেরা


            কিভাবে লাগাবোঃ

            অ্যালোভেরার জন্য সব ধরনের মাটি ব্যবহার করা যেতে পারে,তবে সবচেয়ে ভালো হয় দো-আশঁ ও সামান্য বালু মিশ্রিত মাটি ব্যবহার করা হলে। গাছ লাগানোর জন্য পাত্র হিসেবে মাটির টব অথবা প্লাস্টিকের বড় পানির বোতলে মুখ কেটে ব্যবহার  করা যেতে পারে। বোতল হলে কয়েকটি ফুটো করে দিতে হবে।এরপর চারা এনে লাগাতে হবে। চারার হওয়ার পর কয়েকটি চারা গজায়,অন্য জায়গায় প্রতিস্থাপন  করতে পারেন। মূল থেকে গজে ওঠা শাখার সাহায্যে এর বংশবৃদ্ধি হয়।
            পাতার সাহায্যেও লাগাতে পারেন।এজন্য একটি পরিপূর্ণ পাতা নিতে  হবে,খেয়াল রাখতে হবে পাতাটি যেন সুস্থ হয় এরপর একটি ধারালো ছুরির সাহায্যে মাঝখান দিয়ে কাটতে হবে সাবধানে, সংগ্রহ করা পাতাটিতে যেন কোনোরকম খোচা না লাগে। এরপর পাতাটির কাটা উপরের  অংশটি রোদে রেখে দিতে হবে কিছুদিন পর  পাতাটির ভিতরের  জেলটি  শুকিয়ে যাবে। এরপর পাতাটিকে পাত্রে স্থাপন করতে হবে। পাতাটির মাটি আর্দ্র রাখতে হবে, এজন্য পানি দিতে হবে। পানি শুকিয়ে যাবার পরই আবার পানি দিতে হবে,অতিরিক্ত পানিতে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

                লক্ষনীয়ঃ 

            • গাছে যেন অতিরিক্ত পানি না জমে,পানি বের হয়ে যাবার জায়গা রাখতে হবে.
            • বর্ষাকালে পানি তেমন পানির প্রয়োজন হয় না ।
            • অ্যালোভেরা গাছে পর্যাপ্ত আলো প্রয়োজন(৮ -৯ ঘন্টা) তাই বারান্দা হলে দক্ষিনমূখী অথবা পশ্চিমমূখী হলে ভালো হয়
            • ছাদে হলে কোনো গাছের ছায়ার রাখতে হবে যাতে অতিরিক্ত রোদ না লাগে।রোদে গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায়।
            • মুষড়ে পড়লে পর্যাপ্ত পানি দিন গাছে। এবং হলুদ হলে ছায়ায় এনে রাখুন ।
            • সার দেবার তেমন প্রয়োজন হয় না,ব্যবহার করলে বছরে একবার বসন্তের সময় করা যেতে পারে।

            Thursday, 16 July 2020

            কেন দরকার ছাদবাগান

            আমাদের শহুরে জীবনকে একটু খানি সবুজের ছোঁয়া দিতে ছাদ বাগানের ভূমিকার কমতি নেই। চারিদিকে একের পর এক গড়ে উঠেছে ইঠ কাঠের দালান,সেখানে কোথায় করবেন বাগান।আপনার ছোট বারান্দাটি কিংবা ছাদটিতে কিন্তু হয়ে উঠতে  আপনার শখের বাগান।সবুজ ভরা গ্রাম বাংলাকে ধরে রাখতে এখনি অনেকেই চায় তাদের আবাসে ধরে রাখতে। শৌখিন মানুষরা তাদের ঘরবাড়িতে সবুজকে ধরে রাখতে নিজস্ব চেষ্টায় গড়ে তুলছেন ছাদ বাগান।
            সেই বাগান যে শুধু শৌখিনতার অংশ তা কিন্ত নয় বরং সময়ের সাথে সাথে বাগানের চাষ করা সবজি মেটাচ্ছে পুষ্টির চাহিদা।


               ছাদে বাগান কোনো নতুন ধারণা নয়। অতি প্রাচীন সভ্যতায়ও ছাদে বাগানের ইতিহাস চোখে পড়ে। খ্রিস্টের জন্মেরও পূর্বে মেসোপটিয়াম ও পারস্যের জুকুরাক নামীয় পিরামিড আকৃতির উঁচু পাথরের স্থাপনায় বাগান ও ছোট গাছ লাগানোর জন্য স্থান নির্ধারণ করার নিদর্শন পাওয়া যায়।  শতকের পুরনো কায়রো শহরে বহুতল ভবন নির্মাণ হয় যার কোনোটি কোনোটি ছিল চৌদ্দতলা পর্যন্ত বিস্তৃত। এ ভবনগুলোর সবগুলোর ছাদেই বাগান স্থাপন করা হয়েছিল সৌন্দর্যের অংশ হিসেবে যাতে সেচ দেয়ার জন্য প্রাণী শক্তির সাহায্যে চাকা ঘুরিয়ে পুলি দিয়ে নিচ থেকে ওপরে পানি তোলা হতো। ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যানও ধারণা করা হয় বিভিন্ন ছাদ ও বারান্দার সমন্বয়ে তৈরি তবে ঐতিহাসিকভাবে এ উদ্যানের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া না গেলেও তৎকালে বর্তমানে ইরাকের মসুল শহরের কাছেই আরেক ঝুলন্ত উদ্যানের নিদর্শন পাওয়া যায়।   
            বিশ্বব্যাপী নগরায়ন বাড়ছে।বাংলাদেশ ছাড়াও পৃথিবীর অনেক জায়গায় এর চাহিদা বাড়ছে।
            শহরে ছাদ বাগান স্থাপন করা হলে শহরের তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি পর্যন্ত কমে আসে। আমাদের শহরগুলোতে মাটির অস্তিত্ব দিন দিন কমে আসছে। ইট-কাঠের ভবনের বদলে দ্রুতই বৃদ্ধি পাচ্ছে ইস্পাতের কাঠামো ও কাঁচে মোড়ানো বহুতল ভবন। বিশেষ করে জানালায় কাঁচ ও বাণিজ্যিক ভবনের টেকসই স্থাপনার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে হালকা কিন্তু শক্তিশালী ধাতব পাত, ফাইবার ও গ্লাস। সূর্য থেকে তাপ ও আলো এ ধাতব ও কাঁচের কাঠামোর একটিতে পড়ে অপরটিতে প্রতিফলিত হয়। বারংবার প্রতিফলনের দরুন সে নির্দিষ্ট এলাকার তাপমাত্রা আশপাশের এলাকার তুলনায় সামান্য বেড়ে যায় এবং শহরজুড়ে তৈরি হয় অসংখ্য হিট আইল্যান্ড বা তাপ দ্বীপ। ভবনে ব বাগান স্থাপন করা হলে বাগানের গাছের পৃষ্ঠদেশ এ তাপ শুষে নেয়  এবং গাছের গাছের দেহ থেকে যে পানি জলীয় বাষ্প আকারে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় বেরিয়ে যায় তা সে নির্দিষ্ট স্থানের তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি কমিয়ে আনে। অসংখ্য ছাদ বাগান বা শহুরের গাছপালা এ প্রক্রিয়ায় শহরের উচ্চ তাপমাত্রাকে কমিয়ে আনে।
            ছাদ বাগানকে কেতাবি ভাষায় যেমন কোনো সংজ্ঞায় নির্ধারিত করা যায়নি তেমনি এর কোনো সুনির্দিষ্ট মডেল এদেশে এখন পর্যন্ত গড়ে উঠেনি। পাকা বাড়ির খালি ছাদে অথবা বেলকনিতে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ফুল, ফল, শাকসবজির বাগান গড়ে তোলাকে ছাদে বাগান বলা হয়। বাড়ির মালিক তাদের আপন আপন উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখে আপন ভাবনায় ভঙ্গিমায় সাজিয়ে তুলেন তাদের ছাদকে। এখানে টবে, বড় বড় ড্রাম কিংবা ট্রেতে রোপণ করা হয় নানা ফুল, ফল ও সবজি। সহনশীলতার দিকে লক্ষ্য রেখে নানা কাঠামোর ওপর স্থাপন করেন টব, মাচা। তবে এলোমেলো ও অপরিকল্পিত ছাদ বাগান কেবল সময়, অর্থ অপচয় করায় না। সেই সাথে ভবনেরও নানা ক্ষতি করে। তাই কিছু মৌলিক বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ছাদ বাগান গড়ে তোলা প্রয়োজন।